১২০ কিমি সৈকত
বিশ্বের দীর্ঘতম
সেন্ট মার্টিন
একমাত্র প্রবাল দ্বীপ
সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত
অপূর্ব দৃশ্য
১০ লক্ষ+ পর্যটক
প্রতি বছর
বিশ্বের দীর্ঘতম
একমাত্র প্রবাল দ্বীপ
অপূর্ব দৃশ্য
প্রতি বছর
কক্সবাজার বিশ্বের দীর্ঘতম অবিচ্ছিন্ন প্রাকৃতিক সমুদ্র সৈকত। প্রায় ১২০ কিলোমিটার দীর্ঘ এই সৈকত কক্সবাজার শহর থেকে শুরু হয়ে টেকনাফ পর্যন্ত বিস্তৃত। সূক্ষ্ম বালুকাময় এই সৈকত পর্যটকদের প্রধান আকর্ষণ।
লাবণী পয়েন্ট: কক্সবাজার শহরের প্রধান সৈকত। এখানে বিভিন্ন রেস্তোরাঁ, দোকান ও বিনোদন কেন্দ্র রয়েছে।
ইনানী বিচ: কক্সবাজার থেকে ২৭ কিমি দক্ষিণে অবস্থিত। প্রবাল পাথর ও স্বচ্ছ পানির জন্য বিখ্যাত।
হিমছড়ি: পাহাড় ও সমুদ্রের সংমিশ্রণ। ঝর্ণা ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য জনপ্রিয়।
বাংলাদেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ। টেকনাফ থেকে জাহাজে ৩-৪ ঘণ্টা দূরত্বে অবস্থিত। স্বচ্ছ নীল পানি, প্রবাল প্রাচীর, নারিকেল গাছ এবং সামুদ্রিক মাছের জন্য বিখ্যাত। দ্বীপটি প্রায় ৮ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের।
কক্সবাজারের কাছে অবস্থিত একটি সুন্দর দ্বীপ। আদিনাথ মন্দির, বৌদ্ধ মন্দির, লবণ চাষ এবং শুটকি মাছের জন্য পরিচিত। পাহাড়, সমুদ্র ও সবুজ প্রকৃতির অপূর্ব সমন্বয়।
কক্সবাজার থেকে ১০ কিমি দূরে অবস্থিত বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীদের এলাকা। অনেক প্রাচীন বৌদ্ধ মন্দির ও প্যাগোডা রয়েছে। বার্মিজ স্থাপত্যশৈলীর নিদর্শন দেখা যায়।
বাংলাদেশের সর্ব দক্ষিণের উপজেলা। নাফ নদী বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের সীমানা নির্ধারণ করেছে। টেকনাফ থেকে সেন্ট মার্টিন যাওয়ার জাহাজ ছাড়ে।
কক্সবাজার শহরের কাছে অবস্থিত একটি পাহাড়। এখান থেকে সমুদ্র ও শহরের অপূর্ব দৃশ্য দেখা যায়। সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত দেখার জন্য আদর্শ স্থান।
কক্সবাজারের কলাতলীতে অবস্থিত। বিভিন্ন প্রজাতির সামুদ্রিক মাছ, কচ্ছপ, হাঙর দেখা যায়। শিক্ষামূলক ও বিনোদনমূলক স্থান।
কক্সবাজারে বিভিন্ন মানের হোটেল, রিসোর্ট, রেস্তোরাঁ রয়েছে। সমুদ্র সৈকতে ঘোড়ায় চড়া, স্পিড বোট, প্যারাসেইলিং, সার্ফিং এর সুবিধা আছে। স্থানীয় শুটকি মাছ, ঝিনুক, প্রবাল পাথরের তৈরি জিনিস কেনা যায়।
ঢাকা থেকে সড়ক ও আকাশপথে কক্সবাজার যাওয়া যায়। বাসে প্রায় ১০-১২ ঘণ্টা এবং বিমানে ১ ঘণ্টা সময় লাগে। চট্টগ্রাম থেকে বাসে ৪-৫ ঘণ্টা।