ভাত
প্রধান খাদ্য - দিনে ৩ বার
মাছ
মাছে-ভাতে বাঙালি
মসলা
সুগন্ধি মসলার ব্যবহার
মিষ্টি
রসগোল্লা, সন্দেশ, চমচম
প্রধান খাদ্য - দিনে ৩ বার
মাছে-ভাতে বাঙালি
সুগন্ধি মসলার ব্যবহার
রসগোল্লা, সন্দেশ, চমচম
ভাত বাংলাদেশের মানুষের প্রধান খাদ্য। সকাল, দুপুর ও রাতে ভাত খাওয়া হয়। বিভিন্ন ধরনের ভাত - সাদা ভাত, পোলাও, বিরিয়ানি, খিচুড়ি জনপ্রিয়।
ইলিশ মাছ: বাংলাদেশের জাতীয় মাছ। ভাপা ইলিশ, ইলিশ ভাজা, ইলিশ পাতুরি অত্যন্ত জনপ্রিয়।
অন্যান্য মাছ: রুই, কাতলা, পাঙ্গাশ, চিংড়ি - মাছের ঝোল, মাছ ভাজা, মাছের কোপ্তা জনপ্রিয়।
গরুর মাংস: কোরমা, রেজালা, কালা ভুনা বিখ্যাত।
মুরগি: চিকেন কারি, মুরগির রোস্ট, রেজালা।
খাসি: কাচ্চি বিরিয়ানি, খাসির রেজালা।
মসুর, মুগ, ছোলা ডাল প্রতিদিনের খাবার। শাক-সবজি - লাউ, কুমড়া, বেগুন, আলু, পটল দিয়ে বিভিন্ন তরকারি।
বেগুন ভর্তা, আলু ভর্তা, শুটকি ভর্তা, টমেটো ভর্তা - ভাতের সাথে অত্যন্ত জনপ্রিয়।
চিতই পিঠা, ভাপা পিঠা, পাটিসাপটা, পুলি পিঠা, নকশি পিঠা - শীতকালের ঐতিহ্যবাহী খাবার। খেজুরের রস ও গুড় দিয়ে তৈরি।
কাচ্চি বিরিয়ানি, তেহারি, মোরগ পোলাও - বিয়ে ও অনুষ্ঠানের প্রধান খাবার। ঢাকাই কাচ্চি বিরিয়ানি বিশ্ববিখ্যাত।
রসগোল্লা: সাদা নরম মিষ্টি, রসে ভেজানো।
সন্দেশ: ছানার তৈরি, বিভিন্ন স্বাদ ও রঙের।
চমচম: টাঙ্গাইলের বিখ্যাত মিষ্টি।
রসমালাই: কুমিল্লার ঐতিহ্যবাহী মিষ্টি।
কালোজাম: কালো রঙের রসালো মিষ্টি।
চা: সকালে ও বিকেলে চা পান বাঙালির অভ্যাস। দুধ চা, লাল চা, লেবু চা জনপ্রিয়।
লাচ্ছি: দই দিয়ে তৈরি ঠান্ডা পানীয়।
বোরহানি: দই, পুদিনা দিয়ে তৈরি।
ডাবের পানি: গ্রীষ্মকালের প্রিয় পানীয়।
ফুচকা, চটপটি, ঝালমুড়ি, সিঙ্গারা, সমুচা, পিয়াজু - রাস্তার জনপ্রিয় খাবার।
চট্টগ্রাম: মেজবানি মাংস, কালা ভুনা।
সিলেট: সাত রঙের চা, শীতল পাটি।
খুলনা: চিংড়ি মালাই কারি।
রাজশাহী: আম, লিচু।